Skip to main content

৩০ তথ্যে বিশ্বকাপ ফুটবল ! বিস্তারিত পড়ুন..................


৩০ তথ্যে ফুটবল বিশ্বকাপ
ফুটবল বিশ্বকাপ  আসন্ন। আর মাত্র এক মাস, এরপরই শুরু
বিশ্বকাপের উৎসব। ১৯৩০ সালে উরুগুয়েতে শুরু
এই বিশ্বকাপ ।

নিচের ৩০টি তথ্য আপনার চোখের সামনে তুলে ধরতে পারে গোটা বিশ্বকাপটাকেই।

১-এই প্রথম রাশিয়া বিশ্বকাপ আয়োজন করছে।
২-মাত্র দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ
বাছাইপর্ব পার হতে পারেনি ইতালি। বিশ্বকাপ
নিশ্চিত হওয়ার পর দুজন কোচ ছাঁটাই করেছে
সৌদি আরব।
৩-সবচেয়ে বেশিবার বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ
পেয়েছেন ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে।
৪-মাত্র ৪টি দল এক বিশ্বকাপের সব ম্যাচ
জিতেছে। উরুগুয়ে (১৯৩০,৪), ইতালি (১৯৩৮,৪),
ব্রাজিল (১৯৭০,৬ এবং ২০০২,৭) !
৫-এক ম্যাচে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড রাশিয়ার
ওলেগ সালেনকোর (১৯৯৪, প্রতিপক্ষ ক্যামেরুন)।
৬-৬টি স্বাগতিক দল বিশ্বকাপ জিতেছে।
৭-বিশ্বকাপে অন্তত ১০ গোল করেছেন ৭ জন
খেলোয়াড়। সবচেয়ে কম সময়ে হ্যাটট্রিকের
রেকর্ড। ১৯৮২ সালে এল সালভাদরের বিপক্ষে
৫৯ থেকে ৭৬ মিনিটের মধ্যে হ্যাটট্রিক
করেছিলেন হাঙ্গেরির লাস্লো কিস।
৮-মাত্র আটটি দল বিশ্বকাপ জিতেছে।
৯-বিশ্বকাপে সবচেয়ে বড় ব্যবধানের জয়। ১৯৮২
বিশ্বকাপে এল সালভাদরকে ১০-১ গোলে
হারিয়েছিল হাঙ্গেরি।
১০-এশিয়ার একমাত্র দল হিসেবে ১০টি
বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া।
১১ বিশ্বকাপে সবচেয়ে দ্রুততম গোল হাকান
সুকুরের। ২০০২ সালে তুর্কির এই খেলোয়াড়
ম্যাচের ১১ সেকেন্ডে গোল করেছিলেন।
১২ এবার ১২টি স্টেডিয়ামে হবে বিশ্বকাপের
খেলা।
১৩-এক বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি গোল
ফ্রান্সের জাঁ ফন্টেইন।
১৪-বিশ্বকাপে সর্বশেষ ১৪ ম্যাচে স্পেন ড্র
করেনি।
১৫-ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের এটি ১৫ তম বিশ্বকাপ।
১৬ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা মিরোস্লাভ
ক্লোসার গোল।
১৭-টানা জয়হীন থাকার রেকর্ড। ১৯৬২ থেকে
১৯৯৪ পর্যন্ত টানা ১৭ ম্যাচ জয় পায়নি
বুলগেরিয়া।
১৮-বিশ্বকাপে ১৮টি ম্যাচ খেলেছে কলম্বিয়া।
প্রত্যেক ম্যাচেই অন্তত একটি গোল হয়েছে।
১৯-দক্ষিণ আফ্রিকা বাদে বাকি ১৯ স্বাগতিক
দল দ্বিতীয় পর্ব খেলেছে।
২০-বিশ্বকাপজয়ী দলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে
বেশি ম্যাচ হেরেছে জার্মানি (২০)। সবচেয়ে
কম জয় উরুগুয়ের (২০)।
২১ একমাত্র দল হিসেবে ২১টি বিশ্বকাপেই
খেলছে ব্রাজিল।
২২ সবচেয়ে কম বয়সে বিশ্বকাপে নেতৃত্ব
দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের টনি মিওলা (১৯৯০,
প্রতিপক্ষ চেকোস্লোভাকিয়া)
২৩-ফাইনাল না খেলে এক টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ
গোলের রেকর্ড ফ্রান্সের (১৯৫৮)। সবচেয়ে
বেশি ম্যাচ খেলে গ্রুপ পর্ব পার হতে না পারার
রেকর্ড স্কটল্যান্ডের।
২৪-বিশ্বকাপের শেষ চারে ওঠা দলের সংখ্যা।
২৫-বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি হার
মেক্সিকোর।
২৬- ২০৩৮ সালে অনুষ্ঠিত হবে ২৬তম বিশ্বকাপ।
সেটি হবে বর্তমান ট্রফিতে শেষ বিশ্বকাপ,
এরপর আর বিজয়ীর নাম লেখার জন্য কোনো
স্থান বাকি থাকবে না এ ট্রফিতে।
২৭-বিশ্বকাপে ডেনমার্কের গোল সংখ্যা,
সবগুলোই এসেছে ডি-বক্সের মধ্য থেকে।
২৮-সবচেয়ে লাল কার্ড দেখানো হয়েছে ২০০৬
সালে।

২৯-১৪ বিশ্বকাপে স্পেনের জেতা ম্যাচ।


৩০-বিশ্বকাপে ব্রাজিল (১১), আর্জেন্টিনা (১০)
ও উরুগুয়ের পাওয়া কার্ডের সমষ্টি।


বোনাস: বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সবচেয়ে বড় ব্যবধানের জয় অস্ট্রেলিয়ার।আমেরিকান সামোয়াকে ২০০১ সালে ৩১-০ ব্যবধানে হারিয়েছিল দলটি।

Comments

Popular posts from this blog

রোমান্টিক প্রেমের গল্প "মিষ্টি বউয়ের ভালোবাসা"

আজ অফিস থেকে বাসায় এসে কলিংবেল টা বাজাতেই ফট করে দরজা খুলে গেলো। প্রতিদিন যেখানে ২ - ৩ মিনিট দাড়িয়ে থাকতে হতো । আর আজ কলিংবেল বাজানোর সাথে সাথে দরজা খুলে গেলো। দরজা খুলতেই চমকে গেল হিমাদ্র। দেখে নীলিমা সামনে দাড়িয়ে! ------------ ------------ - অফিস থেকে আসতে কত সময় লাগে হ্যাঁ! ( নীলিমা রগচটা মেজাজে কথাটি বললো। হিমাদ্র চমকে উঠে বোবা হয়ে গেলো। যে মেয়েটির সাথে এক বছর হলো কোন যোগাযোগ ই নেই । সে আজ হিমাদ্রর সামনে দাড়িয়ে।) - তুমি! - ঐ আমি কি। হুম। ( চেয়ে আছে হিমাদ্র নীলিমার দিকে। কত দিন পর দেখছে। এমন সময় হিমাদ্রের মা এসে।) - কিরে এভাবে দাড়িয়ে আছিস মানে। ( হিমাদ্র ভয়ে।) - মা ও কে? - আমার বউ মা। - কি বলো এগুলা। - হুম সত্যি। - আমি কিন্তু কিছুই বুঝতে পারছি না। - তাই না। বৌ মা একটু বুঝাও তো। ( মা চলে গেলো। নীলিমা এসে হিমাদ্র কে চিমটি।) - ইস কি হচ্ছে। ( পিছনে তাকিয়ে নীলিমার দিকে তাকিয়ে রইলো হিমাদ্র। নীলিমার চোখগুলো অনেক কথা বলছে। যা মুখের ভাষায় নয় চোখের ভাষা দিয়েই বুঝে নিতে হয়। এবার আরেক চিমটি) - ইস এরকম করো কেন! - কি রকম করি হু। - তুমি এত দিন কোথায় ছিলে। - তোমার চোখের আড়

দুষ্ট মিষ্টি ভালবাসার রোমান্টিক গল্প '' কোল বলিশ "

====="কোল  বলিস"=============  একদম আমাকে স্পর্শ করবেন না। ঘরে ঢুকে দরজা আটকে দিয়ে, খাটে এসে বসলাম। খাটের ঠিক মাঝখানে একজন মেয়ে লম্বা ঘোমটা টেনে বসে আছে। মেয়ে বলছি ক্যান, এখন তো নতুন বউ। হ্যা ঠিকই ধরেছেন, মেয়েটা এখন আমার বউ। বাবা মায়ের পছন্দে বিয়েটা করেছি, বিয়ের আগে দেখা করা তো দুরের কথা একবার কথাও বলিনি। বলার প্রয়োজনও মনে করি নী। কারন বাবা মায়ের উপর যথেষ্ট ভরসা আছে। আর কোন বাবা মা চাইনা তার সন্তান কষ্ট পাক। বিয়ে করে আসার পরে নানান, রতি নীতি শেষ করতে গিয়ে, বউয়ের সাথে কোন কথাই হয়নি। বন্ধুদের সাথে কিছু গল্প গুজব করে নানা রকম সাজেসন নিয়ে ১১ টার দিকে বাসর ঘরে প্রবেশ করলাম। ঘরে ঢোকার আগে ভাবিরা সব বার বার করে বলে দিয়েছে, দেবরজি বেড়াল মারা চাই কিন্তু । এখানে এসে দেখি তার বিপরিত। যখনই বউয়ের ঘোমটা তোলার জন্য হাত বাড়িয়েছি, যে এত দিন না দেখা চাঁদবদন মুখটা প্রান ভরে দেখব ঠিক তখনই বউ ওই কথাটা বলল। ---কেন ঘোমটা উঠাব না কেন, তুমি এখন আমার বউ। আমার অধিকার আছে, তোমাকে স্পর্শ করার। ---চাইলে আপনি আপনার অধিকার আদায় করতে পারেন, তবে আমার মনটা পাবেন না, দেহ ছাড়া। ---তোমার কি কা

দলিল,খতিয়ান,ফর্সা,ফরায়েজ,খাজনা,নামজারি,দাগ ইত্যাদি কি বিস্তারিত জেনে নেই

= খতিয়ান: মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্ত্তত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “থতিয়ান” বলে। খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক। . = সি এস খতিয়ানঃ ১৯১০-২০ সনের মধ্যে সরকারি আমিনগণ প্রতিটি ভূমিখণ্ড পরিমাপ করে উহার আয়তন, অবস্থান ও ব্যবহারের প্রকৃতি নির্দেশক মৌজা নকশা এবং প্রতিটি ভূমিখন্ডের মালিক দখলকারের বিররণ সংবলিত যে খতিয়ান তৈরি করেন সিএস খতিয়ান নামে পরিচিত। . =এস এ খতিয়ানঃ ১৯৫০ সালের জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাসের পর সরকার জমিদারি অধিগ্রহণ করেন। তৎপর সরকারি জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে মাঠে না গিয়ে সিএস খতিয়ান সংশোধন করে যে খতিয়ান প্রস্তুত করেন তা এসএ খতিয়ান নামে পরিচিত। কোনো অঞ্চলে এ খতিয়ান আর এস খতিয়ান নামেও পরিচিত। বাংলা ১৩৬২ সালে এই খতিয়ান প্