Skip to main content

রুবেলের বউকে নিয়ে যা বললেন হ্যাপি

Medianews420



হ্যাপি ওরফে আমাতুল্লাহ।  এক সময়ের সবচেয়ে আলোচিত নাম ছিল এটি।  কারণ বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটার রুবেলের সঙ্গে সম্পর্ক এবং পরবর্তীতে মামলা এসব কিছু নিয়ে মূলত আলোচনার শীর্ষে ছিলেন তিনি।


তবে কয়েক বছর আগে চলচ্চিত্র পাড়া থেকে বিদায় নিয়ে ধর্মের কাজে মনোনিবেশ করেন হ্যাপি।  তিনি নিজের নাম বদল করে রাখেন আমাতুল্লাহ। বেশ কিছুদিন থেকেই তার বিয়ে নিয়ে বিভিন্ন গুজব বের হচ্ছে।  আর এ নিয়েই মুখ খুলেছেন তিনি।

তার ফেসবুক আইডি থেকে জানা গেছে, অনেকেই তার বিয়ের জন্য চিন্তিত, অনেকে নানা রকম জল্পনা-কল্পনা করছেন। কেউ আবার গোপনে বিয়ে করার গুজব ছড়াচ্ছেন। এসব বিষয়ে বিরক্ত প্রকাশ করেছেন হ্যাপি।

এর আগে একবার হ্যাপির আইডি হ্যাক হয়ে বিয়ের গুজব বের হয়েছিল। পরে হ্যাপি আরেকটি স্ট্যাটাস দিয়ে তার বিয়ে না হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন।

উল্লেখ্য, টাইগার পেসার রুবেল হোসেন তার ফেসবুক পেজে নিজের স্ত্রীর সঙ্গে তোলা ছবি আপলোড করার পর, ফের হ্যাপি’র বিয়ে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় গুঞ্জন বের হচ্ছে। এদিকে রুবেল তার পরিবারের পছন্দের পাত্রীর সঙ্গে খুব গোপনেই বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন বলে জানা গেছে। বাগেরহাটের মুনিগঞ্জের মেয়ে ইসরাত জাহান দোলাকে বিয়ে করেন এই ক্রিকেটার। অবশ্য বিয়ের পর বউয়ের কোনো ছবি মিডিয়ায় প্রকাশ করেননি রুবেল হোসেন। অবশেষে শনিবার (২৮ এপ্রিল) তিনি তার ভেরিফাই ফেসবুক পেজে স্ত্রীর সঙ্গে তোলা ছবি আপলোড করেন। দুইটি ছবি আপলোড করে ক্যাপশনে লিখেছেন, My wife..

Comments

Popular posts from this blog

দুষ্ট মিষ্টি ভালবাসার রোমান্টিক গল্প '' কোল বলিশ "

====="কোল  বলিস"=============  একদম আমাকে স্পর্শ করবেন না। ঘরে ঢুকে দরজা আটকে দিয়ে, খাটে এসে বসলাম। খাটের ঠিক মাঝখানে একজন মেয়ে লম্বা ঘোমটা টেনে বসে আছে। মেয়ে বলছি ক্যান, এখন তো নতুন বউ। হ্যা ঠিকই ধরেছেন, মেয়েটা এখন আমার বউ। বাবা মায়ের পছন্দে বিয়েটা করেছি, বিয়ের আগে দেখা করা তো দুরের কথা একবার কথাও বলিনি। বলার প্রয়োজনও মনে করি নী। কারন বাবা মায়ের উপর যথেষ্ট ভরসা আছে। আর কোন বাবা মা চাইনা তার সন্তান কষ্ট পাক। বিয়ে করে আসার পরে নানান, রতি নীতি শেষ করতে গিয়ে, বউয়ের সাথে কোন কথাই হয়নি। বন্ধুদের সাথে কিছু গল্প গুজব করে নানা রকম সাজেসন নিয়ে ১১ টার দিকে বাসর ঘরে প্রবেশ করলাম। ঘরে ঢোকার আগে ভাবিরা সব বার বার করে বলে দিয়েছে, দেবরজি বেড়াল মারা চাই কিন্তু । এখানে এসে দেখি তার বিপরিত। যখনই বউয়ের ঘোমটা তোলার জন্য হাত বাড়িয়েছি, যে এত দিন না দেখা চাঁদবদন মুখটা প্রান ভরে দেখব ঠিক তখনই বউ ওই কথাটা বলল। ---কেন ঘোমটা উঠাব না কেন, তুমি এখন আমার বউ। আমার অধিকার আছে, তোমাকে স্পর্শ করার। ---চাইলে আপনি আপনার অধিকার আদায় করতে পারেন, তবে আমার মনটা পাবেন না, দেহ ছাড়া। ---তোমার কি কা...

রোমান্টিক প্রেমের গল্প "মিষ্টি বউয়ের ভালোবাসা"

আজ অফিস থেকে বাসায় এসে কলিংবেল টা বাজাতেই ফট করে দরজা খুলে গেলো। প্রতিদিন যেখানে ২ - ৩ মিনিট দাড়িয়ে থাকতে হতো । আর আজ কলিংবেল বাজানোর সাথে সাথে দরজা খুলে গেলো। দরজা খুলতেই চমকে গেল হিমাদ্র। দেখে নীলিমা সামনে দাড়িয়ে! ------------ ------------ - অফিস থেকে আসতে কত সময় লাগে হ্যাঁ! ( নীলিমা রগচটা মেজাজে কথাটি বললো। হিমাদ্র চমকে উঠে বোবা হয়ে গেলো। যে মেয়েটির সাথে এক বছর হলো কোন যোগাযোগ ই নেই । সে আজ হিমাদ্রর সামনে দাড়িয়ে।) - তুমি! - ঐ আমি কি। হুম। ( চেয়ে আছে হিমাদ্র নীলিমার দিকে। কত দিন পর দেখছে। এমন সময় হিমাদ্রের মা এসে।) - কিরে এভাবে দাড়িয়ে আছিস মানে। ( হিমাদ্র ভয়ে।) - মা ও কে? - আমার বউ মা। - কি বলো এগুলা। - হুম সত্যি। - আমি কিন্তু কিছুই বুঝতে পারছি না। - তাই না। বৌ মা একটু বুঝাও তো। ( মা চলে গেলো। নীলিমা এসে হিমাদ্র কে চিমটি।) - ইস কি হচ্ছে। ( পিছনে তাকিয়ে নীলিমার দিকে তাকিয়ে রইলো হিমাদ্র। নীলিমার চোখগুলো অনেক কথা বলছে। যা মুখের ভাষায় নয় চোখের ভাষা দিয়েই বুঝে নিতে হয়। এবার আরেক চিমটি) - ইস এরকম করো কেন! - কি রকম করি হু। - তুমি এত দিন কোথায় ছিলে। - তোমার চোখের আড়...

রোমান্টিক ভালবাসার গল্প "খুনশুটি ভালবাসা"

((খুনশুটি ভালবাসা))  -কিরে কই যাইস?? বিলটা দিয়া যাহ!!(ঝিমি) -মানে কি!??আমি দিমু কেন??(আমি) -তুই দিবি না তোহ কে দিবে? -ও খোদা খাওয়াইলি তুই আর বিল দিমু আমি!!!  আযব ব্যাপার তোহ!! তুই দিয়া দিস আমি গেলাম।। - অই কুত্তা অই বিল দিয়া যাহ।। হিহিহিহি আমায় আর পায় কে।আমি আবির আর উনি হইলো আমার কলিজার দোস্ত।।আমরা ঢাকায় একসাথেই অনার্স করছি।  কিন্তু সমস্যা হইলো আমি অরে একদম সজ্য করতে পারি নাহ। কারন তিনি আমার আম্মুর কাছে আমার থেকেও প্রিয়। তবে সজ্য করতে না পারলেও অরে ছাড়া কেম্মা যেন ফাকা ফাকা লাগে। একসাথেই ঘুরি সবসময়।।কিন্তু সুযোগ পাইলে বাশ দিবার ছারি নাহ যেমন আজ দিলাম। হোটেলে খাওয়াদাওয়া করে উটব। তখনি উপরের কথা গুলা বল্ল। কিন্তু এখন ওর কথা শোনার সময় নাই শুনতে গেলে পকেট খুলে যাবে শার্ট থেকে।। তাই পকেট বাঁচাইতে এক ছুটে বাড়ি চইলা আসলাম। । এসেই ফ্রেশ হয়ে একটা লম্বা ঘুম দিলাম।।ঘুম ছাড়া জ্বীবনে আর আছে কি বলুন?? ঘুম থেকে উটলাম। উইঠা দেখি অনেক গুলা মিস কল। হুম ঝিমির ফোন।। ব্যাক করলাম!! -কিরে শয়তানের নানা এতক্ষন কি পাতালে উইড়া উইড়া হাডুডু খেলছিলেন??(ঝিমি) -না জানু আমি তোহ তোমার নানির স...