Skip to main content

বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১৮ বাংলাদেশ সময় সূচি। বিস্তারিত দেখুন


বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১৮ সময় সূচি (বাংলাদেশ টাইম)

১৪ জুন: রাশিয়া-সৌদি আরব (রাত ৯টা)
১৫ জুন: মিশর-উরুগুয়ে (সন্ধ্যা ৬টা)
১৫ জুন: মরক্কো-ইরান (রাত ৯টা)
১৫ জুন: পর্তুগাল-স্পেন (রাত ১২টা)
১৬ জুন: ফ্রান্স-অস্ট্রেলিয়া (বিকেল ৪টা)
১৬ জুন: আর্জেন্টিনা-আইস
ল্যান্ড (সন্ধ্যা ৭টা)
১৬ জুন: পেরু-ডেনমার্ক (রাত ১০টা)
১৬ জুন: ক্রোয়েশিয়া-নাইজেরিয়া (রাত ১টা)
১৭ জুন: কোস্টারিকা-সার্বিয়া (সন্ধ্যা ৬টা)
১৭ জুন: জার্মানি-মেক্সিকো (রাত ৯টা)
১৭ জুন: ব্রাজিল-সুইজারল্যান্ড (রাত ১২টা)
১৮ জুন: সুইডেন-দক্ষিণ কোরিয়া (সন্ধ্যা ৬টা)
১৮ জুন: বেলজিয়াম-পানামা (রাত ৯টা)
১৮ জুন: তিউনিসিয়া-ইংল্যান্ড (রাত ১২টা)
১৯ জুন: পোল্যান্ড-সেনেগাল (সন্ধ্যা ৬টা)
১৯ জুন: কলম্বিয়া-জাপান (রাত ৯টা)
১৯ জুন: রাশিয়া-মিশর (রাত ১২টা)
২০ জুন: পর্তুগাল-মরক্কো (সন্ধ্যা ৬টা)
২০ জুন: উরুগুয়ে-সৌদি আরব (রাত ৯টা)
২০ জুন: ইরান-স্পেন (রাত ১২টা)
২১ জুন: ফ্রান্স-পেরু (সন্ধ্যা ৬টা)
২১ জুন: ডেনমার্ক-অস্ট্রেলিয়া (রাত ৯টা)
২১ জুন: আর্জেন্টিনা-ক্র
োয়েশিয়া (রাত ১২টা)
২২ জুন: ব্রাজিল-কোস্টারিকা (সন্ধ্যা ৬টা)
২২ জুন: নাইজেরিয়া-আইসল্যান্ড (রাত ৯টা)
২২ জুন: সার্বিয়া-সুইজারল্যান্ড (রাত ১২টা)
২৩ জুন: বেলজিয়াম-তিউনিসিয়া (সন্ধ্যা ৬টা)
২৩ জুন: জার্মানি-সুইডেন (রাত ৯টা)
২৩ জুন: দক্ষিণ কোরিয়া-মেক্সিকো (রাত ১২টা)
২৪ জুন: ইংল্যান্ড-পানামা (সন্ধ্যা ৬টা)
২৪ জুন: জাপান-সেনেগাল (রাত ৯টা)
২৪ জুন: পোল্যান্ড-কলম্বিয়া (রাত ১২টা)
২৫ জুন: উরুগুয়ে-রাশিয়া (রাত ৮টা)
২৫ জুন: সৌদি আরব- মিশর (রাত ৮টা)
২৫ জুন: স্পেন-মরক্কো (রাত ১২টা)
২৫ জুন: ইরান-পর্তুগাল (রাত ১২টা)
২৬ জুন: ডেনমার্ক-ফ্রান্স (রাত ৮টা)
২৬ জুন: অস্ট্রেলিয়া-পেরু (রাত ৮টা)
২৬ জুন: নাইজেরিয়া-আর্জেন্টিনা
(রাত ১২টা)
২৬ জুন: আইসল্যান্ড-ক্রোয়েশিয়া (রাত ১২টা)
২৭ জুন: দক্ষিণ কোরিয়া-জার্মানি (রাত ৮টা)
২৭ জুন: মেক্সিকো-সুইডেন (রাত ৮টা)
২৭ জুন: সার্বিয়া-ব্রাজিল (রাত ১২টা)
২৭ জুন: সুইজারল্যান্ড-কোস্টারিকা (রাত ১২টা)
২৮ জুন: জাপান-পোল্যান্ড (রাত ৮টা)
২৮ জুন: সেনেগাল-কলম্বিয়া (রাত ৮টা)
২৮ জুন: ইংল্যান্ড-বেলজিয়াম (রাত ১২টা)
২৮ জুন: পানামা-তিউনিসিয়া

Comments

Popular posts from this blog

দুষ্ট মিষ্টি ভালবাসার রোমান্টিক গল্প '' কোল বলিশ "

====="কোল  বলিস"=============  একদম আমাকে স্পর্শ করবেন না। ঘরে ঢুকে দরজা আটকে দিয়ে, খাটে এসে বসলাম। খাটের ঠিক মাঝখানে একজন মেয়ে লম্বা ঘোমটা টেনে বসে আছে। মেয়ে বলছি ক্যান, এখন তো নতুন বউ। হ্যা ঠিকই ধরেছেন, মেয়েটা এখন আমার বউ। বাবা মায়ের পছন্দে বিয়েটা করেছি, বিয়ের আগে দেখা করা তো দুরের কথা একবার কথাও বলিনি। বলার প্রয়োজনও মনে করি নী। কারন বাবা মায়ের উপর যথেষ্ট ভরসা আছে। আর কোন বাবা মা চাইনা তার সন্তান কষ্ট পাক। বিয়ে করে আসার পরে নানান, রতি নীতি শেষ করতে গিয়ে, বউয়ের সাথে কোন কথাই হয়নি। বন্ধুদের সাথে কিছু গল্প গুজব করে নানা রকম সাজেসন নিয়ে ১১ টার দিকে বাসর ঘরে প্রবেশ করলাম। ঘরে ঢোকার আগে ভাবিরা সব বার বার করে বলে দিয়েছে, দেবরজি বেড়াল মারা চাই কিন্তু । এখানে এসে দেখি তার বিপরিত। যখনই বউয়ের ঘোমটা তোলার জন্য হাত বাড়িয়েছি, যে এত দিন না দেখা চাঁদবদন মুখটা প্রান ভরে দেখব ঠিক তখনই বউ ওই কথাটা বলল। ---কেন ঘোমটা উঠাব না কেন, তুমি এখন আমার বউ। আমার অধিকার আছে, তোমাকে স্পর্শ করার। ---চাইলে আপনি আপনার অধিকার আদায় করতে পারেন, তবে আমার মনটা পাবেন না, দেহ ছাড়া। ---তোমার কি কা...

রোমান্টিক প্রেমের গল্প "মিষ্টি বউয়ের ভালোবাসা"

আজ অফিস থেকে বাসায় এসে কলিংবেল টা বাজাতেই ফট করে দরজা খুলে গেলো। প্রতিদিন যেখানে ২ - ৩ মিনিট দাড়িয়ে থাকতে হতো । আর আজ কলিংবেল বাজানোর সাথে সাথে দরজা খুলে গেলো। দরজা খুলতেই চমকে গেল হিমাদ্র। দেখে নীলিমা সামনে দাড়িয়ে! ------------ ------------ - অফিস থেকে আসতে কত সময় লাগে হ্যাঁ! ( নীলিমা রগচটা মেজাজে কথাটি বললো। হিমাদ্র চমকে উঠে বোবা হয়ে গেলো। যে মেয়েটির সাথে এক বছর হলো কোন যোগাযোগ ই নেই । সে আজ হিমাদ্রর সামনে দাড়িয়ে।) - তুমি! - ঐ আমি কি। হুম। ( চেয়ে আছে হিমাদ্র নীলিমার দিকে। কত দিন পর দেখছে। এমন সময় হিমাদ্রের মা এসে।) - কিরে এভাবে দাড়িয়ে আছিস মানে। ( হিমাদ্র ভয়ে।) - মা ও কে? - আমার বউ মা। - কি বলো এগুলা। - হুম সত্যি। - আমি কিন্তু কিছুই বুঝতে পারছি না। - তাই না। বৌ মা একটু বুঝাও তো। ( মা চলে গেলো। নীলিমা এসে হিমাদ্র কে চিমটি।) - ইস কি হচ্ছে। ( পিছনে তাকিয়ে নীলিমার দিকে তাকিয়ে রইলো হিমাদ্র। নীলিমার চোখগুলো অনেক কথা বলছে। যা মুখের ভাষায় নয় চোখের ভাষা দিয়েই বুঝে নিতে হয়। এবার আরেক চিমটি) - ইস এরকম করো কেন! - কি রকম করি হু। - তুমি এত দিন কোথায় ছিলে। - তোমার চোখের আড়...

দলিল,খতিয়ান,ফর্সা,ফরায়েজ,খাজনা,নামজারি,দাগ ইত্যাদি কি বিস্তারিত জেনে নেই

= খতিয়ান: মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্ত্তত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “থতিয়ান” বলে। খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক। . = সি এস খতিয়ানঃ ১৯১০-২০ সনের মধ্যে সরকারি আমিনগণ প্রতিটি ভূমিখণ্ড পরিমাপ করে উহার আয়তন, অবস্থান ও ব্যবহারের প্রকৃতি নির্দেশক মৌজা নকশা এবং প্রতিটি ভূমিখন্ডের মালিক দখলকারের বিররণ সংবলিত যে খতিয়ান তৈরি করেন সিএস খতিয়ান নামে পরিচিত। . =এস এ খতিয়ানঃ ১৯৫০ সালের জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাসের পর সরকার জমিদারি অধিগ্রহণ করেন। তৎপর সরকারি জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে মাঠে না গিয়ে সিএস খতিয়ান সংশোধন করে যে খতিয়ান প্রস্তুত করেন তা এসএ খতিয়ান নামে পরিচিত। কোনো অঞ্চলে এ খতিয়ান আর এস খতিয়ান নামেও পরিচিত। বাংলা ১৩৬২ সালে এই খতিয়ান প্...