Skip to main content

৪০টি গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ যা অাপনার জীবনকে বদলে দেবে



৪০টি গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ
যা অাপনার জীবনকে বদলে দেবে-
.
১। তিন সময়ে ঘুমানো থেকে বিরত থাকুনঃ
ক ) ফজরের পর থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত,
খ ) আছর থেকে মাগরিব এবং
গ ) মাগরিব থেকে এশা পর্যন্ত।
.
২। দুর্গন্ধময় লোকের সাথে বসবেন না। যেমন
যাদের মুখ থেকে সিগারেট কিংবা কাঁচা পেয়াজের
গন্ধ আসে এমন লোকের সাথে।
.
৩। এমন লোকের কাছে ঘুমাবেন না যারা ঘুমানোর
পূর্বে মন্দ কথা বলে ।
.
৪। বাম হাতে খাওয়া এবং পান করা থেকে বিরত
থাকুন।
.
৫। দাঁতে আটকে থাকা খাবার বের করে খাওয়া
পরিহার করুন।
.
৬। হাতে-পায়ের আঙ্গুল ফোটানো পরিহার করুন।
.
৭। জুতা পরিধানের পূর্বে দেখে নিন।
.
৮। নামাজে থাকা অবস্থায় আকাশের দিকে তাকাবেন
না।
.
৯। টয়লেটে থুথু ফেলবেন না।
.
১০। কয়লা দিয়ে দাঁত মাঝবেন না।
.
১১। প্যান্ট বা ট্রাউজার পা পায়জামা বসে ডান পা আগে
পরিধান করুন।
.
১২। ফুঁক দিয়ে খাবার_ঠাণ্ডা করবেন না।
প্রয়োজনে বাতাস করতে পারেন।
.
১৩। দাঁত দিয়ে শক্ত কিছু ভাঙতে যাবেন না।
.
১৫। ইকামাহ এবং নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে
কথা বলবেন না ।
.
১৬। টয়লেটে থাকা অবস্থায় কথা বলবেন না।
.
১৭। বন্ধুদের সম্পর্কে গল্প করবেন না। ভালো
কিছুও নয়। ভালো বলতে বলতে মুখ দিয়ে শয়তান
খারাপ কিছু বের করে দেবে!
.
১৮। বন্ধুদের জন্য প্রতিকুলতা সৃষ্টি করবেন না।
.
১৯। চলার সময় বারবার পেছনে ফিরে তাকাবেন না ।
.
২০। হাঁটার সময় দম্ভভরে মাটিতে পা ঠুকবেন না ।
.
২১। বন্ধুদের সন্দেহ করবেন না।
.
২২। কখনো মিথ্যা বলবেন না । ঠাট্টা করেও নয়।
.
২৩। নাকের কাছে নিয়ে খাবারের গন্ধ শুকবেন না ।
.
২৪। স্পষ্ট করে কথা বলুন যাতে লোকজন
সহজে বুঝতে পারে।
.
২৫। একা ভ্রমণ করবেন না । দুইয়ের অধিক বা
সম্ভব হলে দলবেঁধে ভ্রমণ করুন।
.
২৬। একা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিবেন না, বুদ্ধিসম্পন্ন
কারো সাথে পরামর্শ করুন। তবে সিদ্ধান্ত হবে
আপনার!
.
২৭। নিজেকে নিয়ে কখনো গর্ব করবেন না।
.
২৮। খাবার নিয়ে কখনো মন খারাপ করবেন না। যা
পেয়েছেন তাতেই আল্লাহ্ পাকের শুকরিয়া আদায়
করুন।
.
২৯। অহংকার করবেন না। অহংকার একমাত্র আল্লাহ্
পাকের সাজে।
.
৩০। ভিক্ষুকদের পরিহাস করবেন না ।
.
৩১। মেহমানদের মন থেকে যথাসাধ্য ভালো
মতো আপ্যায়ন করুন ।
.
৩২। ভালো কিছুতে সহযোগিতা করুন।
.
৩৩। দারিদ্র্যের সময়ও ধৈর্যধারণ করুন।
.
৩৪। নিজের ভুল নিয়ে ভাবুন এবং
অনুসূচনা করুন।
.
৩৫। যারা আপনার প্রতি খারাপ কিছু করে, তাদের সাথেও
ভালো আচরণ করুন।
.
৩৬। যা কিছু আছে তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন।
আলহামদুলিল্লাহ্‌ আল্লাহ্ যা দিয়েছেন তার জন্য শুকরিয়া
আদায় করুন।
.
৩৭। বেশি ঘুমাবেন না , এতে স্মৃতিশক্তি লোপ
পাবে।
.
৩৮। নিজের ভুলের জন্য দিনে অন্তত ১০০ বার
আল্লাহ্ পাকের কাছে অনুতপ্ত হোন ।
আস্তাগফিরুল্লাহ পড়ুন!
.
৩৯। অন্ধকারে কিছু খাবেন না।
.
৪০। মুখ ভর্তি করে খাবেন না। বাচ্চাদেরকেও মুখ
ভর্তি করে খেতে দিবেন না।

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

রোমান্টিক প্রেমের গল্প "মিষ্টি বউয়ের ভালোবাসা"

আজ অফিস থেকে বাসায় এসে কলিংবেল টা বাজাতেই ফট করে দরজা খুলে গেলো। প্রতিদিন যেখানে ২ - ৩ মিনিট দাড়িয়ে থাকতে হতো । আর আজ কলিংবেল বাজানোর সাথে সাথে দরজা খুলে গেলো। দরজা খুলতেই চমকে গেল হিমাদ্র। দেখে নীলিমা সামনে দাড়িয়ে! ------------ ------------ - অফিস থেকে আসতে কত সময় লাগে হ্যাঁ! ( নীলিমা রগচটা মেজাজে কথাটি বললো। হিমাদ্র চমকে উঠে বোবা হয়ে গেলো। যে মেয়েটির সাথে এক বছর হলো কোন যোগাযোগ ই নেই । সে আজ হিমাদ্রর সামনে দাড়িয়ে।) - তুমি! - ঐ আমি কি। হুম। ( চেয়ে আছে হিমাদ্র নীলিমার দিকে। কত দিন পর দেখছে। এমন সময় হিমাদ্রের মা এসে।) - কিরে এভাবে দাড়িয়ে আছিস মানে। ( হিমাদ্র ভয়ে।) - মা ও কে? - আমার বউ মা। - কি বলো এগুলা। - হুম সত্যি। - আমি কিন্তু কিছুই বুঝতে পারছি না। - তাই না। বৌ মা একটু বুঝাও তো। ( মা চলে গেলো। নীলিমা এসে হিমাদ্র কে চিমটি।) - ইস কি হচ্ছে। ( পিছনে তাকিয়ে নীলিমার দিকে তাকিয়ে রইলো হিমাদ্র। নীলিমার চোখগুলো অনেক কথা বলছে। যা মুখের ভাষায় নয় চোখের ভাষা দিয়েই বুঝে নিতে হয়। এবার আরেক চিমটি) - ইস এরকম করো কেন! - কি রকম করি হু। - তুমি এত দিন কোথায় ছিলে। - তোমার চোখের আড়

দুষ্ট মিষ্টি ভালবাসার রোমান্টিক গল্প '' কোল বলিশ "

====="কোল  বলিস"=============  একদম আমাকে স্পর্শ করবেন না। ঘরে ঢুকে দরজা আটকে দিয়ে, খাটে এসে বসলাম। খাটের ঠিক মাঝখানে একজন মেয়ে লম্বা ঘোমটা টেনে বসে আছে। মেয়ে বলছি ক্যান, এখন তো নতুন বউ। হ্যা ঠিকই ধরেছেন, মেয়েটা এখন আমার বউ। বাবা মায়ের পছন্দে বিয়েটা করেছি, বিয়ের আগে দেখা করা তো দুরের কথা একবার কথাও বলিনি। বলার প্রয়োজনও মনে করি নী। কারন বাবা মায়ের উপর যথেষ্ট ভরসা আছে। আর কোন বাবা মা চাইনা তার সন্তান কষ্ট পাক। বিয়ে করে আসার পরে নানান, রতি নীতি শেষ করতে গিয়ে, বউয়ের সাথে কোন কথাই হয়নি। বন্ধুদের সাথে কিছু গল্প গুজব করে নানা রকম সাজেসন নিয়ে ১১ টার দিকে বাসর ঘরে প্রবেশ করলাম। ঘরে ঢোকার আগে ভাবিরা সব বার বার করে বলে দিয়েছে, দেবরজি বেড়াল মারা চাই কিন্তু । এখানে এসে দেখি তার বিপরিত। যখনই বউয়ের ঘোমটা তোলার জন্য হাত বাড়িয়েছি, যে এত দিন না দেখা চাঁদবদন মুখটা প্রান ভরে দেখব ঠিক তখনই বউ ওই কথাটা বলল। ---কেন ঘোমটা উঠাব না কেন, তুমি এখন আমার বউ। আমার অধিকার আছে, তোমাকে স্পর্শ করার। ---চাইলে আপনি আপনার অধিকার আদায় করতে পারেন, তবে আমার মনটা পাবেন না, দেহ ছাড়া। ---তোমার কি কা

দলিল,খতিয়ান,ফর্সা,ফরায়েজ,খাজনা,নামজারি,দাগ ইত্যাদি কি বিস্তারিত জেনে নেই

= খতিয়ান: মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্ত্তত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “থতিয়ান” বলে। খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক। . = সি এস খতিয়ানঃ ১৯১০-২০ সনের মধ্যে সরকারি আমিনগণ প্রতিটি ভূমিখণ্ড পরিমাপ করে উহার আয়তন, অবস্থান ও ব্যবহারের প্রকৃতি নির্দেশক মৌজা নকশা এবং প্রতিটি ভূমিখন্ডের মালিক দখলকারের বিররণ সংবলিত যে খতিয়ান তৈরি করেন সিএস খতিয়ান নামে পরিচিত। . =এস এ খতিয়ানঃ ১৯৫০ সালের জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাসের পর সরকার জমিদারি অধিগ্রহণ করেন। তৎপর সরকারি জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে মাঠে না গিয়ে সিএস খতিয়ান সংশোধন করে যে খতিয়ান প্রস্তুত করেন তা এসএ খতিয়ান নামে পরিচিত। কোনো অঞ্চলে এ খতিয়ান আর এস খতিয়ান নামেও পরিচিত। বাংলা ১৩৬২ সালে এই খতিয়ান প্